सीधे मुख्य सामग्री पर जाएं

संदेश

Bengali लेबल वाली पोस्ट दिखाई जा रही हैं

USA Love Story in Bengali Language

"Happy"ni Yani LeeMay kabigan ako. Ang pangalan niya  ayHappy.Kayang-kaya niyang patawin kaming magkakaibigan; kayang kaya nya kami mapa-ngiti Lagi siyang naka-ngiti. Naabutan ko din sya minsan na naka earphone tapos nakatulala sa langit o di kaya sa malayo..So napatanong ako sa sarili ko, 'Bakit kaya lagi syang masaya?' 'Bakit kaya lagi siyang naka-earphone?'.Nasagot naman ang tanong ko.Last sunday nag punta kaming park after naming magsimba. Pagdating namin sa park, agad kaming umupo sa damuhan dahil malinis naman..Me: Psst, bili lang akong food natin ha?Happy: Sige..*sabay salpak ng earphone* After ko makita na nagsalpak na naman sya ng earphone nagkunwari akong umalis na pero ang totoo nagtago lang ako sa malapit na puno sapat na para matanaw ko siya... ang ekspresyon nya.Ayun na naman sya nakatulala sa langit...Tinitigan ko lang sya hangang sa nakita kong unti-unti ng tumulo ang luha nya. Walang ibang ekspresyon ang mukha nya kundi lungkot at sakit.Me:shh

একটা বেজন্মা পঙ্কোজ A sterile Pankaj

হাওড়া থেকে বর্ধমান মেন লাইনের ট্রেন ছিল আমার আর আমার বরের(তখন বয় ফ্রেন্ড) কলেজ পালিয়ে টাইম কাটানোর অন্যতম প্রিয় জায়গা।দুপুরের দিকে কলেজ থেকে ক্লাস পালিয়ে বেড়িয়ে একটা বর্ধমান লোকালে উঠে পড়া আর তারপর ট্রেনের তালে চলতে থাকা।শীত গ্রীষ্ম বর্ষা সব ঋতুতেই নতুন আনন্দে আমাদের এই ট্রেন ভ্রমণ চলতে থাকতো।আপ লাইনে দুপুরের দিকে ট্রেনে খুবই কম লোক থাকতো।বেশীরভাগ দিনই খুব সহজেই আমরা জানালার ধারের সীট পেয়ে যেতাম।তারপর হাজার গল্প, খুনসুটির সাথে সাথে জানলা দিয়ে কত রকমের দৃশ্য দেখতে দেখতে কল্পনা আর বাস্তবের মিলমিশে গড়া এক মায়াবী জগতে চলে যেত আমাদের মন।যারা বর্ধমান লাইনে গেছেন তারা জানবেন যে কয়েক বছর আগেও(এখন জানিনা) মেমারীর পর থেকে বর্ধমানমুখী স্টেশনগুলো একপ্রকার সহজ সরল গ্রাম্য স্টেশনই ছিল।ট্রেন থেকে কখনও বা স্টেশনের পাশের হলুদ সমারোহ সরষে ক্ষেত, কখনও বা সারি সারি কাশফুল দেখে অজানা স্টেশনে নেমে পড়তাম আমরা।তারপর কিছুক্ষণ স্টেশনের কাছাকাছি মাটির রাস্তা ধরে ঘুরে, অচেনা লোকের সর্ষে ক্ষেতে DDLG র pose দিয়ে ফটো তুলে, বা ঝিলের ধারে গাছের সুনিবিড় ছায়াতলে মাছ ধরতে বসা কাকুর সাথে আগডুম বাগডুম গল্

বৃষ্টি ভেজা আতঙ্ক The rain is wet panic Bengali Story from iLvStories

“সিনেমা দেখেন?সিনেমা সম্পর্কে আপনার কোনো সম্য়ক ধারণা আছে?”-আমার পাশে বসা মাঝবয়েসী ভদ্রলোকটি গত ১৫ মিনিট ধরে এইভাবেই একটার পর একটা অনভিপ্রেত প্রশ্নবাণে আমায় বিদ্ধ করে চলেছেন।আড়চোখে চেয়ে দেখি আমাদের ক্যাব ড্রাইভারটি মুচকি মুচকি হাসছেন।মোবাইল অ্যাপে দেখাচ্ছে এই সর্বৈব জ্ঞানসম্পন্ন দুপেয়ে নমুনাটির শুভনাম হল জ্ঞানমণি চৌধুরী।ইনি দেখছি নিজের নামকে সার্থক করতে দিব্যি উঠেপড়ে লেগেছেন। এই রে! এতক্ষন ধরে বকবক করে চলেছি অথচ পাঠককূলকে আমার পরিচয়টাই দেওয়া হয় নি। আমি হলাম শান্তিপ্রিয়া। না না, 'ওম শান্তি ওম' ছবির দীপিকা পাড়ুকোণ ভেবে বসবেন না যেন। আমি হলাম পায়রাডাঙার পুকুর আর ধানক্ষেতের মধ্যে বেড়ে ওঠা শান্তিপ্রিয়া প্রামাণিক।নাম শুনে আবার মনে করছেন হয়তো চোখে চশমা আঁটা তাঁতের শাড়ী পড়া বছর পঞ্চাশের কোনো বদরাগী মহিলা আমি। এই যেমন কানা ছেলের নামও পদ্মলোচন হয় তেমন আর কি। এবারেও কিন্তু ভুল ভাবছেন। আমি ৩০ ছুঁইনি এখনো। নামটা দাদার রাখা, লেখক শান্তিপ্রিয় বন্দোপাধ্যায়ের অনুকরণে। তা আমার মধ্যেও কিছুটা ভাব প্রকাশ পেয়েছে আর কি। নামের মহিমা বলেও তো কিছু আছে। আমি আজকাল 'চিন্তক' ছদ্মনামে একটু আধটু রোমহর্

বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র এবং মহালয়া Virendra Krishna Vadra and Mahalaya Bengali Story

শনি রবিবারেও রাস্তার ভিড় চোখে পড়ার মতো | রাস্তায় নির্বাক দাড়িয়ে থাকা সারি সারি গাড়ি গুলো বোধয় তার ই প্রমান দেয় | সামনে লাল আলোর সিগন্যাল | তাই চুপটি করে চার পায়ে দাঁড়িয়ে অজস্র গাড়ির ভিড় | অজস্র মানুষের ঢল ওই রাস্তা পারাপারে ব্যস্ত এখন | ৫ দিন ঘর্মাক্ত অফিস এর পরও, বাঙালি আজ আর ঘুমোতে চায়না | চির আলস্য কাটিয়ে আজ তারা রাস্তায় নেমেছে পুজোর শপিং এ | কেউ গড়িয়া, কেউ শ্যামবাজার যে যার পছন্দের জায়গায় কেনাকাটা করতে ব্যস্ত | পুজো এগিয়ে আসছে যে দ্রুত | তা শুধু বাঙালির চিন্তনে নয়, কুমোরটুলির শিল্পীর হাতের গতি লক্ষ করলেও বোঝা সম্ভব | আর কদিন পরেই মহালয়ার সকালে ঘোষিত হবে দেবীপক্ষের শুভারম্ভ | সবাই আরো উদ্বেলিত হয়ে অপেক্ষার দিন গুনবে | টেলিভিশন স্ক্রিন এ মুখ ঢুকিয়ে দেবে, মহিষাসুর বধ দেখার আসায় | আমার ও ছোটবেলা এরকম ই ছিল | এরকম একটা অপেক্ষা ও ছিল | ভোর রাতে রেডিওর সেট টা খুলে, বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভদ্রের গলার আওয়াজ এর অপেক্ষায় রইতাম | এই তো শুরু হবে - "আশ্বিনের শারদপ্রাতে জেগে উঠেছে আলোকমঞ্জীর....." | মহিষাসুর মর্দিনীর এই কাহিনী কতদিন ধরে চলে আসছে, রেডিওর সাথে সাথে, ওনার কণ্ঠ ধরে | সেই কণ্ঠ যেন

love story bangla new romantic sad original Story 2020

অসমাপ্ত প্রেমের কাহিনি আমার এই গল্পে ভালবাসার সত্তিকারের কাহিনী লিখে পাঠকদের জানাচ্ছি একটু শান্তি পাব বলে, তবে শান্তি দেয়ার একমাত্র মালিক আল্লাহ, এগুলো মনের আক্ষেপ আর আবেগ মাত্র। আমি আমার জীবনের ঘটে যাওয়া কাহিনী যেমন লিখলাম তেমনি আপনাদের জীবন কাহিনীও এই ভাবে ইন্টারনেটে লিখে দিতে পারেন। কিভাবে দিবেন সম্পূর্ন বিবরন নিচে দেওয়া আছে। আমার গল্প অনেক বড় তাই যদি পড়তে না পরেন কোন সমস্যা নেই এটা শুধু আমার সৃতি করে রাখার জন্যে এত বড় করেছি। তাই নিচে গিয়ে দেখুন আপনার গল্প কিভাবে আপনি এই ওয়েবসাইটে দিতে পারেন।পড়ার ধয্য না থাকলে যাতে হারিয়ে না ফেলেন আপনার সুবিধার জন্য প্যারা আকারে লিখছি মানে এক দুই নাম্বার দিয়ে। শুরু করছি আমার জীবনের কানিনী লিখতে। আমার এই কাহিনী পরে আপনাদের মনে যদি কোন প্রশ্নের উত্তর খুজে পান অবশ্যই আমাকে জানাবেন কমেন্টের মাধ্যমে।শুরুতেই আমার পরিচয় দেই। আমার নাম শাহারিয়া আহাম্মেদ, ডাক নাম রাজু। আমরা তিন ভাই, কোন বোন নেই। অনেক ছোট বেলায় আমার মা মারা যায়।আমার মায়ের প্রথম ও শেষ সন্তান আমি। পরে আমার দ্বিতিয় মায়ের আরো দুই ভাই জন্ম নিয়েছে। LOVE STORY BANGLA অনেকে বলে আমার জন্মের পর আমার বাচ

বন্ধুত্ব থেকে জীবনসঙ্গী।। অনেক সুন্দর একটি প্রেম কাহিনী // Bengali Love Story

→ বন্ধুত্ব থেকে জীবনসঙ্গী.সেই কখন থেকে আমার বোন মেঘলা টাকার জন্য কানেরকাছে ঘ্যানঘ্যান করছে। মাথার নিচ থেকে বালিশটাকানে চেপে ধরলাম কিন্তু শয়তান বোনটা বালিশটানিয়ে গেলো। এই মেঘলাটার জন্য আমার সকালের ঘুমহারাম হয়ে যায়। প্রতিদিন সকালে কিছু না কিছু নিয়েআমার কাছে আসবে আর ঘুমটাকে হারাম করে দিবে।আজকে আসছে টাকার জন্য আরে বাবা আমি কি চাকরীকরি। চাকরি করলে সমস্যা ছিলো না। আমি বাবার কাছথেকে চেয়ে চেয়ে নেই আর উনি আসছে আমার কাছে।আমি বললামঃ বোনরে বাবার কাছে গিয়ে বল উনিনিশ্চয় দিবে। কে শুনে কার কথা মাঝখানে আমার ঘুমেরবারোটা বাজিয়ে দিলো। অনেক রাত করে ঘুমিয়েছিঘুমটাও হলো না এই মেয়েটার জন্য। আমি মেঘলারকোনো কথা না শুনে জোরে জোরে আম্মুকে ডাকদিলামঃ আম্মু দেখো তোমার মেয়ে আমার কাছে টাকাচাইতে আসছে। দুই মিনিট পর আম্মু রুমে এসে বললোঃ কিহইছে গণ্ডারের মত চিল্লাচিল্লি করতেছিস কেন? আমিঅনেকটা অবাক হয়ে বললামঃ ধুর বাবা নিজের ছেলেকেগণ্ডার উপাধি দিলো। গণ্ডার বলছে তো কি হইছেনিজেকে শক্ত করতে হবে তা নাহলে আজকে আমারমানিব্যাগ শেষ হয়ে যাবে। আর কোনোকিছু ভাবাভাবিনা করে বিছানা ছেড়ে ফ্রেশ হতে চললাম আম্মু কান ধরেএনে বললোঃ মেঘলার টাকাটা দি