सीधे मुख्य सामग्री पर जाएं

love story bangla new romantic sad original Story 2020


অসমাপ্ত প্রেমের কাহিনি


আমার এই গল্পে ভালবাসার সত্তিকারের কাহিনী লিখে পাঠকদের জানাচ্ছি একটু শান্তি পাব বলে, তবে শান্তি দেয়ার একমাত্র মালিক আল্লাহ, এগুলো মনের আক্ষেপ আর আবেগ মাত্র। আমি আমার জীবনের ঘটে যাওয়া কাহিনী যেমন লিখলাম তেমনি আপনাদের জীবন কাহিনীও এই ভাবে ইন্টারনেটে লিখে দিতে পারেন। কিভাবে দিবেন সম্পূর্ন বিবরন নিচে দেওয়া আছে। আমার গল্প অনেক বড় তাই যদি পড়তে না পরেন কোন সমস্যা নেই এটা শুধু আমার সৃতি করে রাখার জন্যে এত বড় করেছি। তাই নিচে গিয়ে দেখুন আপনার গল্প কিভাবে আপনি এই ওয়েবসাইটে দিতে পারেন।পড়ার ধয্য না থাকলে যাতে হারিয়ে না ফেলেন আপনার সুবিধার জন্য প্যারা আকারে লিখছি মানে এক দুই নাম্বার দিয়ে। শুরু করছি আমার জীবনের কানিনী লিখতে। আমার এই কাহিনী পরে আপনাদের মনে যদি কোন প্রশ্নের উত্তর খুজে পান অবশ্যই আমাকে জানাবেন কমেন্টের মাধ্যমে।শুরুতেই আমার পরিচয় দেই। আমার নাম শাহারিয়া আহাম্মেদ, ডাক নাম রাজু। আমরা তিন ভাই, কোন বোন নেই। অনেক ছোট বেলায় আমার মা মারা যায়।আমার মায়ের প্রথম ও শেষ সন্তান আমি। পরে আমার দ্বিতিয় মায়ের আরো দুই ভাই জন্ম নিয়েছে।


love story bangla

LOVE STORY BANGLA


অনেকে বলে আমার জন্মের পর আমার বাচার হাল ছিল না। আল্লাহুর অশেষ কৃপায় আমার বৃদ্ধ দাদীর বুকে দুধ নেমে আসে আর আমি তা খেয়েই বড় হই। অনেকে ভাবতে পারেন গাভীর দুধ খাওয়ালেই তো হত কিন্তু আমার ডায়রিয়া হয়ে মরার অবস্থা হত বলে খাওয়াতে পারত না। আমার মা মারা যাবার পর বাবা পাগলের মত ঘুরে বেড়াত বলে আমার ছোট চাচা আমাকে তখন থেকেই তার সন্তানের মতই বড় করে তোলেন। এক বছর বয়স থেকে আমি ছোট চাচার পাশে। আমার বয়স এখন তেঁইশ বছর, এর বাইশ বছরই চাচার পাশেই খেয়ে দেয়ে বড় হয়েছি। মুটামুটি সকলের কাছেই আমি অনেক আদুরে বড় হয়েছি। আমার দাদির ভালবাসায় আমার মা হারানোর কষ্ট বুঝতে পারি নাই। শুনুন আমার ঘটে যাওয়া প্রেম কাহিনী। প্রতিটা প্রাণীই প্রেমের জন্য জোরা হয়ে
 দুনিয়াতে এসেছে। যাকিছু প্রাণী আছে সকলেরই স্ত্রী রুপ রয়েছে। প্রকৃত ভালবাসা আল্লাহু মানুষের মাঝেই দিয়েছেন। কারন সৃষ্টির সেরা প্রাণী মানুষ। আমি একটা মেয়েকে ভালোবেসেছি বলতে পারেন আমার অপরাধ কোথায়? ভালোবাসা তো পবিত্র।আমি অনেক আবেগী একটা ছেলে। মনেহয় মহান আল্লাহ আমার অন্তরে অন্যান্য মানুষের জন্য অনেক ভালবাসা দিয়েছেন। মানুষ মুলত আবেগের হয় বেশি বিষেশ করে প্রেম-ভালবাসার বিষয়ে। আবেগে থাকা অবস্থায় তার আচরণ বাচ্চাদের মত হয়। আমি যখন ভাল-মন্দ বুঝতে শিখলাম তখন আমার একটি মেয়েকে ভাল লাগত।আমি শুধু শুনেছি ওর চেহারা নাকি ওতটা সুন্দর না কিন্তু আমি আজওব্দি ওর মত এত শুন্দর মেয়ে খুজে পাই নি সেটা হল চরিত্রের দিক
প্রথম খন্ড থেকে।ওর অনেক সুন্দর চেহারা। আমার মনে হত এই পৃথিবীর সমস্ত সুখ ওকে দেখলেই পাই।আমি ওকে আসমানের থেকে বেশি জায়গা আমার মনের মাঝে রেখে দিয়েছি। আমি একটু বোকা টাইপের ছিলাম। আমি নিজের প্রতি নিজের জত্ন করতে পারতাম না বিধায় একটু অপরিস্কার থাকতাম, মানে আনস্মার্ট হয়ে।আমি যে মেয়েটিকে ভালোবাসি ওর নাম আছিয়া। আমি আছিয়াকে ভালবাসি তখন আমার বয়স তের কি চৌদ্দ।আছিয়াকে অনেক দিন হয়ে গেল মনের কথা মনেই চেপে যাচ্ছি কিন্তু বলার মত সাহস পাচ্ছি না। সরাসরি প্রস্তাব দেয়ার মত আমার সাহস নেই। তবে আমি কখনো ভাবতাম না যে, আছিয়া আমাকে না করবে। কারন আমি সব সময় ভাবতাম দিনে বার ঘন্টার প্রায় নয় ঘন্টা যার কথা ভাবি সে আমাকে অবশ্যই ভাল বাসবে। আমি আমার মনের ভালবাসার কথাটা জানালাম পাশের বাড়ির এক আন্টির কাছে। সে আমাকে আশ্ছাস দিয়ে বলল ঠিক আছে চাচা তুমি একটা চিঠি লিখ, দেয়ার দায়িত্ব আমার। আমি খুশিতে আত্মহারা, কারন প্রায় এক বছর ধরে যে কথাটা বলতে পারিনি সেটা আমি বলতে যাচ্ছি চিঠিটার মাধ্যমে। তখন আমি খুব ভিতু ছিলাম এবং আমি দশম শ্রেণীর ছাত্র আর আছিয়া অষ্টম শ্রেণীতে পরে।সামনে আমার এসএসসি পরিক্ষা। আমি পরায় খুব অমনোযোগি ছিলাম। কারন ছিল আমার ভিতর আছিয়া শব্দটি সবসময়ের জন্য সরতো না।আমি আছিয়াকে নিয়ে অনেক ভাবতাম আর আয়নার সামনে গিয়ে প্রাকটিস করতাম কোনভাবে প্রপোজ করলে রাজি হতে পারে।কিন্তু এখনতো চিঠিতেই লিখবো তবে আমি তেমন অন্য কোন বন্ধুদের সাথেও মিশতাম না তাই কিভাবে চিঠি লিখব তাও জানতাম না আর এর জন্যই আনস্মার্ট। পাগলের মত গনিত খাতায় এপিঠ ওপিঠ দিয়ে চার পিষ্ঠা ভরে লিখলাম মানে মোট গিয়ে দাঁড়ালো আটঁ পিষ্ঠা। মনে হল মহান নেতা শেখ মুজিবের ভাষন লিখলাম। আমিতো লিখে খুব খুশি যে এবার প্রেমটা করা শুরু হল মাথায় এই চিন্তা নেই যে প্রস্তাব প্রত্যাক্ষান ওত করতে পারে এর কারন একটাই আমার মনটা ছিল বাচ্চাদের মত সরল। চিঠিটা আন্টি নিয়ে দিল আছিয়ার কাছে।তবে আন্টি আছিয়াকে আমার চিঠি লেখার কথা আগেই জানিয়ে রেখেছিল। আছিয়া সন্মতি দিয়েছিল বলেইতো চিঠি লিখে ছিলাম তানাহলে আবার চিঠি লেখা, কোনো দিনও সাহস পেতাম না। আছিয়ার কথা একটু বলি ও পঞ্চম শ্রেণীতে বিত্তি পেয়েছে কিন্তু ও অনেক চালাক ছিল। সব ধরনের মেধা ওর ছিল। ও পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত আমাদের বাড়িতে আমার চাচির কাছে প্রাইভেট পরেছে, যে চাচার পাশে আমি বড় হয়েছি তার ওয়াইফ।আমি ওকে ভালোবাসি বলে মনে হত ও বিত্তি পায়নি পেয়েছি আমি। একই গ্রামে দুজনের বাড়ী মাঝে এক কিলো দুরত্ব। বুঝতেই পারছেন চোখের সামনে তির তির করে বড় হয়েছি আমরা দুজন।প্রাইভেট পরার সময় ও পরিস্কার আর আমি অপরিস্কার খেলাম চাচির বেতের বারি। ও ভালো পরা পারে আমি কেনো পারি না খেলাম বারি। ওর জামা কাপড় পরিস্কার আর আমি অপরিস্কার খেলাম বারি। ওর হাতের লেখা সুন্দর আমার টা লাইন

২য় খন্ড ব্যাকা খেলাম বারি। ও পঞ্চম শ্রেণীতে পরে আর তিনবার কুরআন শরিফ খতম দিয়েছে আর আমি কেনো ছিপারা ছারতে পারলাম না খেলাম বারি। এভাবেই ওর সুনামের জন্য আমি মার খেতাম। ওর ভাল গুণ শুনতে শুনতে মনের ভিতরে প্রথমে রাগ থাকতো তার এক বছর পর থেকেই মনে মনে অনেক ভালবেসে ফেললাম।সেটা প্রকাশ করছি চিঠির মাধ্যেমে এত আনন্দ কোথায় রাখি বলেন তাই আট পেইজ লিখে ফেললাম এক রাতেই। আরও মনে হয় আট পেইজ লিখলে লিখলাম কিন্তু রাত বেশি হওয়ার কারনে লিখলাম না। হাই স্কুলে যখন দশম শ্রেনীতে পরি তখন আমাদের হাই-স্কুলের এমের ছারের নিকট দুজনে একই সময়ে প্রাইভেট পরি।আমি দশম শ্রেনী আর ও অষ্টম শ্রেনী। এরই মাঝে একটা ছবিতে দেখলাম নায়ক যখন নায়িকাকে দেখে তখন ভয়ে নায়কের হাত থেকে বই নিচে পরে যায় বলে নায়িকা বান্ধবিদের নিয়ে হাসা হাসি করে তাই দেখে নায়কটা অনেক মজা পায়। ঠিক একই কাহিনী করে ওদেরকে হাসাতে পারলাম বলে নিজেকে নায়ক মনে হচ্ছিল। এদিকে ওরা ঝোকার মনে করে হাসছিলো কিনা সেটা আর মাথায় ঢুকলো না। সেদিন স্যার স্কুল ছুটি দিয়ে আসায়ও দেরি করলো বিধায় ব্যাগ রেখে বাইরে এসে দাড়ালাম আমি একাই। দেখি আছিয়া সহ ওদের বান্ধবি আমার পাশে এসে দাড়ালো। আমি আছিয়ার চোখের দিকে তাকালাম দেখে আছিয়া বেশ লজ্জা পেল আর মিট মিট করে হাসতে লাগলো। আর আমাকে আটকায় কে, আমি লজ্জায় আকাশ ভাঙ্গার অবস্থায়।মনে হল ও ছেলে আর আমি মেয়ে হয়ে গেছি।কারন প্রথম চিঠি দেওয়ার পর দেখা হল। মুহুর্তটা যখন অতি আনন্দের ছিল ঠিক তখন(কথায় আছে সুখের পরেই দুঃখ আসে হাসির পরেই কান্না)। আছিয়ার এক বান্ধবি আমার দেওয়া চিঠিগুলো বের করে জোরে জোরে আমাকে শুনিয়ে পরতে লাগলো। আমি আবার দুঃখ আটকে রাখতে পারতাম না, কোনো কাজে কষ্ট পেলে সাথে সাথে মেয়েদের মত কেদে ফেলতাম। সত্তি কথা বলতে ওই জীবনটায় সাদা মনের খাটি মানুষ ছিলাম। সাদা মনে কাদা লাগলে যা হয় তাই হল। আমার প্রথম জিবনের প্রথম ধাক্কায় রেগেমেগে আলাদা যায়গায় গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পরলাম। আর মেয়েদেরকে ঘৃণা করতে লাগলাম।মনে মনে আমি সব কিছু ভুলে গেলাম যে আর প্রেম করার কথা মুখেও আনবো না। কয়েক দিন পর আমার ফেরত চিঠিটা আর সাথে ডায়রিতে লেখা একটি পেইজে আমার জন্য চিঠি আছিয়ার তরফ হতে। আমি দেখে আকাশ থেকে পড়লাম। বুক ধরপর করছিলো এমন ভাবে মনে হয়েছিলো সাউন্ড বক্সের সামনে পিপরা আমি। গভির রাতে পরা শুরু করলাম। আমাকে লিখেছে আগে পরিক্ষা ভালভাবে দেন তারপর দেখা যাবে এবং আরো ভালো ভালো কথা কিন্তু এগুলো আমার কাছে বিষের মত মনে হলো। প্রেমের কোন কথা পেলাম না বলে এত রাগ হল নগদ আমার চিঠি সহ আছিয়ার দেয়া চিঠি সব ছিরে ফেললাম। কদিন পরেই চিঠি ছিরে ফেলার আফসোস করলাম আর বুজলাম এই আফসোস সারা জীবন বয়ে বেড়াতে হবে। আমি মোটেই ভালো ছাত্র ছিলাম না কিন্তু
৩য় খন্ড আছিয়া ভাল ছাত্রী ওর মত তো হতে হবে। তার পরে আবার চিঠিতে লিখেছে আগে এসএসসি পরিক্ষায় পাশ করেন, তাই চার মাস খুব পরে আসা করার থেকে অনেক ভালো ফলাফল পেলাম। এসএসসি পাশ করার পর অনেক আনন্দে আছিয়াকে মিষ্টি খাওয়ানোর জন্য স্কুলে খবর পাঠালাম কোন একজনকে দিয়ে আর আমি বাজারে দাড়ানো ছিলাম। আছিয়া আসলো বাজারে আর, রুক্ষ গলায় মানে রেগে বলল আপনি কি পাগল নাকি, যে আপনি মিষ্টি খাওয়াবেন আর আমি সেই মিষ্টি খাব। (আবার সাদা মনে লাগলো কাদা) বলার সাথে আর দেরি না করে দুরে গিয়ে মেয়েদের মত কান্নায় ভেঙ্গে পরলাম। সে কান্না কয়েকদিন ব্যাপি চলল। ভাবলাম আমি আর কখনই ওর সামনে যাব না। আমার আবার খুব রাগ হলেও দশ দিনের বেশি রাগ থাকে না। যার জন্য রেগে সেটা গ্রহণ করি না কিন্তু দশ দিন পর আবার সেটার জন্যই আফসোসে পাগল হই। তাই আবার একা একা ওকে ভুলে গেলাম আবার কিছুদিন পর পাগলের মত ওকেই মনের মধ্যে ভালবাসতে লাগলাম। আমার জিবনে আছিয়াকে কলিজার বাইরে রেখেছি খুব রাগ হলে দশ দিন। আমার এর পরে আর আর আছিয়ার সাথে কথা বলার সাহস হয় নি এক বছর এই বিষয় নিয়ে। দেখা হলে শুধু কেমন আছো আর কিছু না। ওকে ভালোবেসে যাব কিন্তু ওর সাথে কথা বলবো না, মনের মাঝে এরকম কিছু কাজ করতো। তাই প্রত্যেক দিন ওর স্কুল ছুটির সময় রাস্তায় থাকতাম কিন্তু কথা বলতাম না ওকে দেখাতাম যে আমি ওকে দেখেই রেগে চলে যাচ্ছি। লোকসান টা যে আমারই হচ্ছে সেটা আর বুঝতাম না। তাই বোবার মত শুধু দেখেই সান্তি পেতাম কথা বলতাম না। কথায় আছে না পাগলের সুখ মনে মনে ঠিক এরকমই হয়েছিল আমার ব্যাপার টা। ও এসএসসি পরিক্ষা দিল আর আমি আটকা পরে গেলাম চাচার দোকানে পার টাইম মানে সকাল টু সন্ধা। ওকে না দেখতে পেরে পাগলের মত আচারণ করতাম সবার সাথে। আমি কলেজে পরি কিন্তু কলেজে জাওয়ার মত সুজোগও হয় না। তাই চাচার দোকানে লালবাতি জালিয়ে দিলাম মানে ঔষধের দোকানের মালামাল আর নেই বাকি দিতে দিতে। ব্যাচ দোকান একেবারে বন্ধ করে দিতে হলো মাত্র এক বছরের মত থাকার পর। আছিয়া এসএসসি পরিক্ষা দেওয়ার আগে ঠিক করলাম আমি আমাদের কলেজ হষ্টেলে থাকবো কারন এইচএসসি তো পাশ করতে হবে।তাই অনেক দিন পর এ ব্যাপারে আছিয়ার সাথে কথা বলতে যাচ্ছি। ও স্কুল থেকে আসার মাঝ পথে দেখা হল আর আমি মনে হল ওকে ছেরে যেতে পারবো না। কিন্তু যেতে যে হবেই। যেই না বললাম চলে যাচ্ছি ম্যাচে আর আমাকে আটকায় কে বাচ্চাদের মত কাদতেঁ সুরু করলাম।আমি আবেগে মনে হচ্ছিল ওকে ছেরে চলে যাচ্ছি ওনেক দুরে তাই কাদঁছিলাম। ওরা তো অবাক হয়ে গেলো আমি এরকম ভাবে কাদছি কেনো।ওরা বলল কাদছেন কেনো। প্রিয় পাঠক বলছি আমি এই প্রথম বার আছিয়াকে ছেরে দুরে কোথাও থাকতে যাচ্ছি বলে কেদেছিলাম। আমার মনে হত দুরে গেলে ওকে বুঝি চির তরে হারিয়ে ফেলেছি। যদি ছুটি
৪র্থ খন্ড গল্পটি পরে থাকেন বুঝবেন আপন মানুষ ছেরে গেলে কি কষ্ট হয়।আর ওকে আমি কখনই পর বা আরো চোখে দেখিনি। ওরা আমাকে বলতে লাগলো কান্নার কি আছে আমি তখন বললাম এটা বুঝবা না বলেই আর কোন কথা না বলে চলে গেলাম বাজারে দিকে। তার কিছুদিন পর ম্যাচে গেলাম ব্যাচ এক সপ্তাহ পর পর বাড়ি আসি আর বাড়ি থেকে রাগারাগি করে। বলতে লাগলো ম্যাচে গিয়ে থাকতে পারিস না বাড়ির টানে আবার বিদেশ যাবি। কিন্তু বুঝলো না যে কিসের টানে বাড়িতে আসতাম। এর মাঝে ওকে অনেক বেশি ভালোবেসে ফেলেছিলাম দুরে গিয়ে থেকে। তাই আর বেশিদিন ম্যাচে না থেকে বাড়িতে চলে এলাম।কারন ওর একটা গুন ছিলো সেটা ও কারনে অকারনে আমাকে দেখে হাসতে শুরু করলো। হাসবেই না কেনো এক-দেড় বছর হলো প্রপোজ করেছি কিন্তু আমার মুখে বা সরাসরি কোন ভাবেই নিজে গিয়ে বলিনি যে আমি তোমাকে ভালোবাসি। কারন আমি ছিলাম কথায় এবং বাস্তবে বোকা ও আনইস্মার্ট। তাই ওকে দেখলেই ভয়ে আমার হার্ট কাপতে সুরু করতো কারন রাস্তায় আমাকে একা পেলেই ও আর ওর বান্ধবি মিলে হাসা সুরু করতো। ভাই কি বলবো আমার মনে হয় তখন যে হাসিটা দেখতাম ওর মুখে এখন আর বলতে প্রায় পাচঁ বছর ওর মুখে এরকম হাসি দেখিনাই। বাচতবেও অন্য কোনো মেয়েকে ওরকোম ভাবে মনখুলে হাসতে দেখিনি। একবার আমাকে পাগলের মত রাস্তায় দেখে ওদের দুই বান্ধবি হাসতে হাসতে পেট ধরে বসে বসে হাসতে লাগলো। ভাই সেই হাসি আজও মনের মাঝে বেজে চলছে। বিঃদ্রঃ আমি ওর সামনে বোকার মত যেতাম ওকে হাসানোর জন্য কারন আমি আরিয়ার মিঃ পারফেক্ট ছবিতে দেখতাম ও বোকার মত থাকতো বলে প্রেমটা হয়। এভাবে চলতে থাকে বেশ কিছুদিন কোন কথা না বলেই একদিন হটাৎ দেখি ওরা দুজন আমি যেখানে দাড়ানো সখানেই আসলো। এসে বললো ওর বান্ধবি, ভাইয়া আপনার এডভান্স গাইডটা দেবেন আমার নাই তাই না করে দিলাম।ওরা আসা করে এসেছিলো আমার না থাকলে ম্যানেজ করে তো দিবে কিন্তু ভয়ে সত্যিকথা বেরিয়ে গেছে। এইজে ওদের বই না দিতে পারার আপসোস আমার মনে হয় মনের মধ্যে যতকাল বেচে থাকবো ততকাল থেকে যাবে। ওপরিক্ষা দিয়ে পাশ করলো কিন্তু এ-প্লাস পেলো না তাই ও অনেক কান্না করলো। কিন্তু আমি যানতাম না যে ও কান্না করছিল তাই না জেনেই আমার বন্ধুদের মিষ্টি খাওয়ালাম আমি। ওর চেহারাটা তামিল নায়িকা তামান্নার মত প্রায় একই। তামান্নার বয়স ওর থেকে বেসি তাই তামান্নার সাস্থ্যটা একটু বেসি আর আছিয়া চিকনা। কিছুদিন পর ও একটা নিজের কাছে রাখার জন্য মোবাইল কিনলো আর একটা সিম কিনলো যেদিন ঠিক সেদিন না মনেহয় তার একমাস পর নাম্বার পেয়েই মনে হলো ওকেই কাছে পেয়ে গেলাম। কিন্তু ফোন করার সাহস পাই না। আবার রাগ হচ্ছিল মেয়ের হাতে ফোন যদি অন্যান্য ছেলেদের সাথে কথা বলে। এভাবে দুই তিন মাস কেটে গেলো তার পর কয়েকটা বন্ধুদের নিয়ে সাহস করে ফোন দিলাম ও
৫ম খন্ড ফোনটা পেয়ে আসতে আসতে কথা বলতে লাগলো আর সাথে বললো রাত্রে ফোন দিয়েন। আমি ফোন কেটে দেয়ে খানিকটা নাচা সুরু করলাম। আমার বন্ধুরা সবাই অনেক খুশি আর আমি পরের ফোন করার অনুমতি পেয়ে সবাইকে খাওয়ালাম।এই বন্ধুদের জানাজানি বিষয়টা আছিয়া কিছু জানে না জানলে কথাই বলত না ভয়ে(মানুষ যখন ভুল করে তখন সে আবেগে থাকে আর আবেগ চলে গেলে বিবেক এসে সারাটা জীবন ভুলের খেসারতের জন্য কাঁদাতে থাকে)। মোবাইলে অনেক টাকা ভরে রাতে ফোন করলাম তখন অন্যরকম কথা বলতে লাগলো। আসতে আসতে করে বললো, আর আমাকে ফোন কইরেন না আমার আব্বু আম্মু শুনলে আমাকে মেরেই ফেলবে। আমি তখন ব্যাপারটা ম্যানেজ করতে গিয়ে আমাকে আর ধরে রাখতে পারলাম না। ওকে আমার মনের কথা বুঝাতে না পেরে কেঁদে ফেললাম এবং ও শুনলো আমার কান্না সাথে বন্ধুরাও শুনলো। তারপর আছিয়া বললো ঠিক আছে মাঝে মাঝে ফোন দিয়েন। অনুমতি পেয়ে মাঝে মাঝে ফোন দিয়ে আমার মনের কথাগুলো বলতাম আর ও শুনতো কিন্তু ও খুব চালাক চতুর থাকায় ও আমাকে ভালোবাসে কিনা সেটা বলতো না। তাই আমিও আর জোরাজুরি করতাম না। প্রায় একবছর নেশার মত কয়েকদিন পরপর কথা বলে গেলাম ও বলতো আমার জিবনে এই প্রথম মোবাইলে কোনো ছেলের সাথে কথা বলছি আর বলত আপনার সাথে কথা বলে চোরের মত আসতে কথা বলা শিখেছি। এর মাঝে ও আমাকে কতটা ভালো বেসেছে সেটা বুঝতে পারিনি ঠিকি কিন্তু আন্দাছ করেছিলাম যে ও আমাকে আমার মত অনেক মিছ করে। আর এই ভুল আন্দাজ করাটাই ছিলো আমার জীবনে সবচেয়ে বড় ভুল। এইটা ভাবার জন্যই আমি ওকে আমরণ ভালোবেসে ফেলেছিলাম। এভাবেই আরও বেশ কিছুদিন কথা বললাম কিন্তু ভাবিনি আমি আর এভাবে বেশিদিন কথা বলার যগ্যতা রাখতে পারছি না। কারন মেয়েদের বারবার ভালোবাসি ভালোবাসি কথাটা শুনতে ভালোলাগে না ওরা সবসময় নতুন কিছু পেতে চায়। কিন্তু আমি আগে অন্য কোনো মেয়ের সাথে কথাই বলতে পারতাম না আছিয়াই আমার জীবনের প্রথম তো তাই কিভাবে মেয়ে পটাতে হয় সেটা বুঝতাম না এমনকি কিভাবে ভালোবাসলে ওর কাছে ভাল থাকা যায় বা মন পাওয়া যাবে সেই সাধারণ জ্ঞানটুকি নেই। এক পর্যায়ে এভাবে কথা বলতে বলতে আমার কোনো কথা ওর ভালো লাগে না। তাই ওকে ফোন করলেই রেগে যায়। তার কিছুদিন পর ও আমাকে বললো আপনার সাথে কথা কি বলবো এখন যা বলছি তা কালকেই শুনবো অন্য জনের মুখে। আমি শুনে আসচর্জ হলাম বন্ধুদের মাঝ থেকে বিশ্বাস ঘাতকতা করছে আমার মন সরল থাকায় বুঝতে পারলাম না কে এই কাজ গুলো করছে। আমার একটা বদ অভ্যাস ছিল ওর সাথে কথা বললে অটোরেকোর্ডিং অন করতাম। তবে সেটা আছিয়ার মুখে এই কথা শুনার অল্পকিছুদিন আগে থেকে করতাম। আরেকটি বদ অভ্যাস ছিল সারা রাত এগুলো রিপিট করে করে শুনতাম আর যেখানে একটু মজা করে গল্প করেছি সেটা তিন-চারটা বন্ধুদের শুনাতাম। আর এর মাঝেই কথাটা লিক হয়ে আছিয়ার কানে পৌছে দেয়া হয়েছে। দুঃখের বিষয় আজওব্দি ধরতে পারিনি আমার এই বিশ্বাস ঘাতক বন্ধুটাকে। এভাবেই ভুল বোঝাবুঝি চলতে থাকে। এর পর ও আমাকে পরিস্কার ভাবে যানিয়ে দিল আপনি আর আমাকে ফোন করবেন না যদি আমাকে বিশ্বাস করেন তাহলে এতটুকু বিশ্বাস কইরেন আমি কখনওই কোন ছেলের সাথেই প্রেম করবো না। আমি নিজেকে যতটা বিশ্বাস করতাম তার থেকে হাজার গুণ বেশি বিশ্বাস করেছিলাম আছিয়াকে। তাই আমার মনে হল আর ফোন দেওয়া যাবে না কারন বুঝলাম ও প্রেম করবে না আর যদি করে তাহলে আমার সাথেই তো করবে নাহলে আমাকে একথা কেনো শুনাবে। কথা বলা বাদ হওয়ার মাঝে আমাকে একটা আশ্বাস দিয়েছিল আপনি ইনকাম করার জন্য কিছু একটা করেন। সেটা মনেপরে আমি আর বাড়ি থাকবো না তাই বাড়িতে রাগারাগি করে বেডিং পত্র গুছিয়ে ঢাকায় রওনা হলাম আমি আর আমার চাচাত ভাই দেখি কিছু করতে পারি কিনা। কিন্তু আমার চাচাতো ভাই গেলো আমাকে যেতে দিলো না। আমাকে বললো তোর কাজ এদিকেই ঠিক করে দিচ্ছি। আমি বললাম তিন দিন সময় দিলাম যে কাজই হোক না কেনো আমি করবো না পারলে দরকার হয় ঢাকা গার্মেন্স যাব। ঠিক দুই দিন পর ঔষুধের দোকানে কর্মচারী থাকলাম। আমার উদ্দেশ্য হাসিল হল কিন্তু আছিয়ার সাথে কথা বলতে পারছিনা দেখে আমি পাগল হয়ে গেলাম। আবার ওকে সরাসরী ফোন করতে পারছি না কারন যদি ও বলে না করা সত্তেও ফোন করলেন তাহলে মনেহয় আমাকে বিশ্বাস করেন না। তা এখন কি করবো সেটা বুঝতে পারছিলাম না। তাই শিদ্ধান্ত নিলাম ভয়েজ চেন্স করে কথা বলে মনের জালা মিটাবো যেমন চিন্তা তেমন কাজ। কিন্তু রং নাম্বারে যদি কথা না বলে বকা দেয় তাই ওর ফোনে ফ্লাক্সিলোড করলাম। তারপর অন্য ভয়েজ দিয়ে কথা বলার আগে সাহস করে আমার নম্বার দিয়েই ফোন করে নিলাম দেখি ও ফোন রিসিভ করলো। এতদিন পর প্রায় তিন মাস কেটে গেছে কথা বলছি কিন্তু ও বেশি কথা বলল না শুধু বললো আপনি কি আমার ফোনে কোনো টাকা ফ্লেক্সিলোড করেছে আমি বললাম না আর অমনি ও বললো কে যেনো আমার ফোনে টাকা পাঠিয়েছে একথা বলেই রাখি বলে ফোনটা কেটে দিলো আর ফোন ধরলো না। তখন আমি দিশেহারা হয়ে ভয়েজ পরিবর্তন করে কথা বলতে শুরু করলাম, ভুলে আপনার মোবাইলে টাকা লোড হয়ে গেছে সেটা বলে। কি কথা বললাম সেটা বলবো না তবে ওর প্রতি আমার যে বিশ্বাস ছিলো সেটা আর থাকলো না তাই আর শয্য না করতে পেরে পাগলের মত উলটা পালটা বকা দিতে শুরু করলাম আমার আসল পরচয় দিয়ে। কথায় আছে মনটা কাচের মত একবার ভাংলে জতই জোরা লাগানো যায়না কেনো আগের মত মসৃন হবে না ভাঙ্গা দাগ থেকেই যায় সারা জীবন। ও ধরা পরে গিয়ে বাড়িতে নাকি ভাংচুর করে
৬ষ্ঠ খন্ড বলেছে রাজু আমাকে রং নাম্বারে ফোন দিয়ে ডিস্ট্রাব করছে এর একটা বিচার করতে হবে। ওর বাড়ি থেকে আমার বাড়ি লোক আসলো আর আমার গার্ডিয়ানের কাছে বিচার দিলো, আর আমি আমার সমস্ত কথা গোপন রেখে আমার অপরাধ শিকার করে নিলাম। তাই আমাকে ওর মা-বাবার কাছে গিয়ে ক্ষমা চেয়ে আসতে হয়েছিলো।ও আমাকে ভুল বুঝলো ও মনে করলো আমি ওকে ছোট করার জন্য এই ফাদ পেতেছি। কিন্তু আমার তো ওর সাথে কিভাবে কথা বলা যায় তার একটা উপায় বের করতে গিয়ে ওর অন্য আরেকটা রুপ দেখে ফেললাম। কিছুদিন পর আবার পরিস্থিতি ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার পর আমি ওকে ফোন করি। তখন ও আমাকে ভলো ভাবে গ্রহন করলো আর সব কথা বলতে লাগলো ভালোভাবে। আমাকে বললো আমিতো আপনার সাথে এমন কোনো কথা বলিনি, যাতে আমার অপরাধ হবে। আমি বললাম ভুল তো আমার তুমি সত্তিই অনেক ভালো মেয়ে বলে ওকে খুশি করলাম। কিন্তু কি কথা বলেছিলাম ও ভুলে যেতে পারে কিন্তু আমি ভুলবো না মনের দাগ লাগলে সেটা উঠানো যায় না কথায় আছে কয়লা ধুলে ময়লা যায় না। তবুও ভালোতো বাসি ওকে তাই আছিয়াকে উপরে রেখে আমিই মাথা নত করলাম। কারন আমি ওর ভলোবাসা পাওয়ার জন্য প্রচুর দূর্বল ছিলাম। কয়েকদিন পর আছিয়ার সাথে পরে ওরই একটা ছেলে ফ্রেন্ড এসে অনেক কছম কেটে বললো ভাই বিশ্বাস করেন পারভেস নামে ওর ক্লাসমেট এর সাথে ওর গভির সম্পর্ক ছিলো। ও এমন ভাবে কথাগুলো বললো অল্প একটু বিশ্বাস হল। তাই আছিয়াকে খোলামেলা ভাবে জিজ্ঞাসা করলাম। ও বললো এক ক্লাসে তাই হয় নাকি। আরও আমাকে বিশ্বাস করানোর জন্য বললো উপরে আকাস নিচে মাটি আর মাঝে আমি আমার বলার কথা আমি বললাম বিশ্বাস করার দায়িত্ব আপনার। সেবার কথা শেষ করে পরেরদিন ওর ওই বন্ধুটিকে ধরলাম ও আবার এমন ভাবে কছম কাটতে লাগলো যে আবার দোটানায় পরে গেলাম। ও বললো যদি পারেন তাহলে পারভেসের নম্বার আছে কিভাবে যানবেন সেটা আপনার ব্যাপার। আমি নম্বার নিয়ে অন্য পরিচয় দিয়ে সম্পর্ক গড়লাম মূহু্র্তের মধ্যে। তারপর পারভেজ সব কথা বললো যে আছিয়া আমাকে অনেক পছন্দ করে কিন্তু আমি আজ একটা কাল আরেকটা এভাবে প্রেম করি। আছিয়া বেশি ইমোশনাল তো তাই ও আমার জন্য অনেক কেঁদেছে। আর ওদের ক্লাসে কে কার সাথে প্রেম করত তাও বললো। আমি ওকে বললাম আমার এই কথা বিশ্বাস হয় না, সত্যি আমার বিশ্বাস হলো না কারন আছিয়াকে আমার বিশ্বাস আগে যেমন তেমন প্রবাদ বাক্যটি শুনার পরে ওকে অবিশ্বাস করার কথা কল্পনায়ও আনতে পারিনি। কাউকে বেশি বিশ্বাসের ফলাফল যা পেতে হয় তাই পেলাম। ফোন কনফারেন্সে পারভেজের সাথে আছিয়া কথা বললো। এটা শুধু আমাকে বিশ্বাস করানোর জন্য পারভেজ করলো।
শুনুন কি কথা হয়েছিলো সেদিন-
আছিয়াঃ সালাম।
পারভেজঃ উত্তর, কেমন আছো।
আছিয়াঃ কি ব্যপার তুমি এই নম্বার কার।
পারভেজঃ আছিয়া তুমি কি আমাকে এখনো ভালোবাসো।
আছিয়াঃ (হাসতে হাসতে) আগে বল এতদিন পর হঠাত্ এই প্রশ্ন কেন?
পারভেজঃ দরকার আছে।
আছিয়াঃ আগে আমার টা বল কি দরকার তারপর তোমারটা বলছি।
(ভাই ওর যে এত সুন্দর কথার মাঝে মায়া আমি এইটা না শুনলে কোনদিন বুঝতাম না যে ওর এত শুন্দর ভয়েজ আছে। কারন ভালোবাসার সত্যিকারের মুহুর্ত আসলে যেমন টা শুর আসে।)
পারভেজঃ চুপচাপ।

আছিয়াঃ তোমার নম্বার তো এইটা না এই নাম্বার টা কার।
পারভেজঃ নতুন নিয়েছি একটা নম্বার বেশিদিন ইউজ করি না।
আমি আর শয্য করতে না পেরে দুটোর লাইনই কেটে দিয়েছি। আছিয়া বার বার এই নাম্বারে ফোন করছে কিন্তু আমি ফোন তুলছি না, কারন আমি তো পারভেজ না। প্রিয় পাঠক আপনারাই বলুন যদি ভালোবাসাই না থাকতো তাহলে কেনো পারভেজ বলবে তুমি কি এখনও আমাকে ভালোবাসো আর আছিয়াই কেনো বলবে না যে তোমার সাথে আমার প্রেম ভালোবাসার সম্পর্ক নাকি তুমি এটা জিজ্ঞাসা করছো কেনো। ভাই বেশি লম্বা করবো না তাই বলছি যে এমন প্রতারিত হয়েছে সেই যানে যে কি অবস্থা হয়। এখানেই থেমে নেই তারপর মাথায় আসলো দেখি আমি ওর মনের কোন পজিশনে পৌছেছি সেটা যানি। আমি আমার বন্ধুদের খবর দিয়ে বললাম সব কাহিনি শুনে ওরা বলল মেনে নাও এটা কিছুই না। কিন্তু আমার সাথে কেনো এমন হল, আমি তো জীবনের প্রথম জীবনের চেয়ে বেশি ভালো বেসেছি আমি তো চেয়েছি ফ্রেশ একটা মন। পারভেচের বন্ধু সেজে আমার বন্ধু সুলতান আছিয়াকে বললো রাজু কিজেনো বলেছে দেখে পারভেজ কান্না করছে। আর ভাই আছিয়া বললো বিয়াদবের কথা শুনে ও এমন করতেছে কেনো। পারভেজের কাছে ফোনটা দেন আমি বুঝাচ্ছি পারভেজ কথা আপনার সাথে বলবে না। আছিয়া বলতেছে রাজুকে যে কি করব সয়তানের 

৭ম খন্ড জন্য আমার জীবনটা শেষ। ও কি পায়ছে রাজু একটা (প্রায় তিন মিনিট -------) বুঝতেই পারছেন। ফোনটা কেটে বন্ধ করে রাখা হল আর আমার বন্ধুরা তো বুঝতেই পারছেন আমার সব চাপা শেষ আর বলল তর এই আছিয়ার ব্যাবহার। এত ভালোবাসিস যারে এই তরে ভাবে। কোনো দিন যদি শুনছি আছিয়ার সাথে যোগাযোগ করেছিস তাহলে তকে জুতা মারা উচিত হবে। কিন্তু ভাই আছিয়াকে জানিয়ে দেওয়া হল এটা তেমন কোন বিষয় না শুধু চিটিং মাত্র। সবই বুঝলো ও যে আমি ধরা খেয়ে গেছি আসলে সত্য কোনদিন চাপা থাকে না আর এটাই একটা চির সত্য। কিছুদিন কথা বন্ধ আবার অনেক দিন পর যোগাযোগ করার চেষ্টা করলাম কারন সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষকে কোন দিনও ভোলা সম্ভব না। ও বললো আপনার কি মনে হয় পারভেজের কাছে আমি শিকার করছি ভালোবাসার কথা। কথায় আছে ঠেটা ঢেকির বাদ্য বেশি। আর আমি ওকে বরাবরের মত জিতানোর জন্য বললাম তোমার জায়গায় আমি থাকলেও আরও বেশি বকাঝকা দিতাম। কারন একজনের কথা আরেক জনকে আজেবাজে বলার কথা শুনলে এমনিই রাগ ধরে। কিন্তু বুঝতে পারলাম ও আর আমার সাথে কথাই বলতে চাচ্ছে না। এর মাঝে ও বললো আমার বিয়ে ঠিক করা হয়েছে খালাতো ভাইয়ের সাথে তাই আপনি আর আমাকে ফোন দিতে পারবেন না আমার তাহলে বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। আমি বললাম আমার ভালোবাসার কি কোন দাম নেই। সেটা আমি জানি না। প্রিয় পাঠক কথা অনেক হচ্ছে আমি বুঝাতে চাচ্ছি মেইন যে কথাগুলি। ফোন দিলেই শুধু ওর খালাত ভাইয়ের কথা শুনাত বলে প্রচুর রাগ হত কিছু বলতে পারতাম না। তাই আমি বললাম প্রেম তো করছো না তাই বিয়ে হয় ভালো কথা আর আমি কি তোমাকে ফেলে দিতাম। ও আগে বলতো আমাকে বাড়ি থেকে যেখানে বিয়ে দিবে সেখানেই বিয়েতে রাজি কিন্তু এখন শুর ঘুরে বললো বাড়িথেকে কানা, লেংরা, বোবা যার সাথেই বিয়ে দিবে তাকেই বিয়ে করতে রাজি শুধু আপনাকে বাদে। কারনটা ছিলো এই অল্প জীবনে নাকি অনেক ভাবে ওকে কষ্ট দিয়ে ফেলেছি তাই সেটা আমিও শিকার করছি। কিন্তু পাঠক ভাই আপনিই বলুন আমার দোষটা কোথায় পেয়েছেন। সম্পুর্ন দোষ ওর তাহলে কি হবে অপরাধ আমার কারন ও খুব ভালো করেই বুঝে গেছে আমি ওকে অনেক ভালোবাসি তাই যেমনে নাচাবে তেমনিই নাচতে হবে। আমার সাথে কথা বলতো ও রাত ১০টা থেকে বা তারও পরে। ওকে আর ফ্রি পাইনা শুধু ওয়েটিং। আমি বললেই বলতো শম্যু নাহলে মেহেদি ভাই, দুলাভাই, বান্ধবি, খালাতো বোন, বন্ধু কোনো কিছু বললেই আমি রাগ করতাম না বলে বললো সজল ভাইয়ের সাথে কথা বলি শুধু আমাকে রাগানোর জন্য। আামার প্রচুর জিদ উঠতো কিন্তু কিছুই বলতে পারতাম না। আমি বুঝিয়ে বলতাম বিয়ের আগে কথা বলা ঠিক না ও বলতো তাহলে আপনি কেনো কথা বলছেন। নানা ধরনের বিরক্তিকর কথা বলতো আমি এত খুলে বলছি না সব মুখ বুঝে সহ্য করতাম। একদিন আমার বাপ তুলে কথা বললো দেখে খুব রাগ হল মনে মনে অনেক বকাঝকা করলাম যে প্রেম করবিনা ভালো কথা বাপ তুলে কথা বলার কি দরকার। তাই জিদ করে বসলাম প্রেম আমি করবোই আমার জীবন থাকতে ছারবো না। কারন আমার জীবন খেলনা নয় বিশ্বাস করেছি বিশ্বাসের মর্যাদা আদায় করে নিব। কিন্তু ও একদিন ইমোশনাল মূহুর্তে বললো আমি সজলকে ভালোবেসে ফেলেছি কারন ছোটবেলা থেকে আমাদের বিয়ে ঠিক করা। আমি সবই শুনলাম কিন্তু বিশ্বাস করলাম না কারন আমি মনে করতাম ওকে যাতে ভুলে যাই তার জন্য ও মিথ্যা কথা বলত। তার পর থেকে ফোন করলেই বলতো শুধু সজলকে ভালোবাসার কথা। একদিন শুনলাম আছিয়ার সত্যি বিয়ে হয়ে গেছে তাই ও ওর খালাত ভাইয়ের বাড়িতে চলে গেছে আমি
৮ম খন্ড আমার বন্ধুদের খবর দিয়ে খোজ করে দেখি সত্যি চলে গেছে। অনেক কান্না করলাম বন্ধুরা অনেক বুঝালো যে ও তোকে বুঝে নাই তাই এটা করলো। আমি মেনে নিতে পারছিলাম না প্রায় দুই তিন মাস পর ওকে বাড়িতে দেখলাম। এর মাঝে আমি আর ওকে ফোন দেই নি কারন যদি ওখানে ওর কোন ক্ষতি হয়। আমি নিজেকে কন্ট্রোল করে ফেললাম সব কিছু মেনে নিয়ে। কিন্তু ওকে দেখার পর আমি ফোন দিয়ে শুনলাম স্মামীর বাড়ি কেমন লাগলো। ও বললো আপনিকি পাগল হইছেন স্মামীর বাড়ি পেলাম কোথায় আমি গেছি আমার আত্মিয় বাড়িতে। আমি খুশিতে পুরো কেদে ফেললাম এই শত্যিটা জেনে। ও তখন নিরবে শুনছিলো আমার এই মেনে নেওয়ার ঘটনা গুলি। আমার কথা গুলো সুনে জরে একটা নিঃষাস ছেরে বললো এইটা বলে দিয়ে আমি মনেহয় বড় একটা ভুল করে ফেললাম। আমার সব বন্ধুরা মিলে উল্লাস করলাম ওরা আমাকে বাধা দিতে দিতে এখন আর কোন বাধা দেয় না। ওরা বলে তোরটাই সত্তিকারের ভালোবাসা যে এত কিছুর পরেও এই মেয়েকে বাদ দিতে পারিস না তাই আমরাই ভুল তুই ঠিক। যতটুকু লিখলাম এর মাঝেই পার হয়ে গেলো দীর্ঘ পাঁচটি বছর। আবার ভালোই কথা বলতে শুরু করলাম তবে এবার ওর নিওম মেনে পাচদিন পর এক দিন কথা বলবো কারন আমি ওকে বলেছি তোমার সাথে কথা না বলতে পারলে আমি বাচবো না। তাই ও এই নিওম করে দিয়েছে। একদিন ফোন করলাম ফিসফিস আওয়াজ করে আমার সাথে কথা বলছে। তাও আবার প্রেমের কথা সেটা যে আছিয়া না খুব ভালো বুঝলাম তবে ভাবলাম বা মনে হলো পাশে থেকে আছিয়া শিখিয়ে দিচ্ছে আর মেয়েটি বলছে। তো প্রেমের কথা বলছে তাও আবার আছিয়ার ফোন থেকে তাই বেশ মজা নিচ্ছিলাম। ভাবলাম মেয়েমানুষের মন কখন শক্ত আবার কখন নরম হয় বোঝা কষ্ট, তাই এখন বুঝি মত ঘুরেছে বলে আছিয়া অন্য কাওকে দিয়ে ফিসফিস করে বলাচ্ছে। তাই আমি কোন কিছু জিজ্ঞাসা না করে কথা বলতে থাকলাম হঠাৎ মেয়েটি বললো আপনি কতদুরে। আমি বাড়ি ছিলাম কিন্তু সত্যিটা বললাম না তাই বললাম তোমাদের বাড়ির পাশের বাড়িতে দেখবো কি করে তার জন্য মিথ্যা বললাম। তখন আমাকে বললো ঘর খুলি আস। আমি বললাম ঠিক আছে খোলেন সত্যি সত্যি ঘর খোলার শব্দ শুনলাম তখন আমার রাগ হল আমি বললাম আছিয়া কোথায় ঘর খুললেন কেনো। হাসতে হাসতে বললো আমিই তো আছিয়া ঘর খুলছি আসেন। আমি তখন বললাম জানালা দিয়ে ডাকলে যে নাকি কাকি কাকি বলে চিল্লায় সে আবার ঘড় খুলে ফাজলামু বেশি হইছে আছিয়াকে দেন অমনি ফোনের লাইন শেষ আর ফোন ধরলো না কিন্তু বেশ আনন্দে কাটালামদ যে আছিয়া সরাসরি বলতে না পারলেও কারও মাধ্যমে বলেছে। কিন্তু ভাই আমার কপালে যে ভালোবাসা পাওয়া লেখা নাই সেটা বুঝলাম পরের দিন আছিয়ার কাছ থেকে। আছিয়া বললো রেগে মেগে যে আপনি আমার খালাতো বোনের কাছে কি বলছেন আবলতাবল। আমি জিজ্ঞাসা করলাম কেন তুমি কাল ফোনের কাছেই ছিলে না। ও বললো আমি ফোনের কাছে থাকলে এরকম কথা আপনাকে বলতে দিতাম? আর আপনি কেমন গাধা যে কে কথা বললো টের পাইলেন না? কথায় আছেনা সবার কপালে সুখ সয় না।যার যন্য এক রাত একটু আনন্দে কাটালাম সে কিছুই যানে না মানে কথায় আছে বাস কেনো ঝঁড়ে এসো মোর পাছায়। আমার তো তেমন কিছুই হলো না শুধু আনন্দ মাটি হল কিন্তু ও পরলো একটা বড় মছিবদে। কারন ওর দুলাভাই ও খালাতো বোন মিলে সজলের কছে মানে যার সাথে ওর বিয়ে ঠিক তার কছে বলেছে এই ছেলেকে আছিয়া রাত্রে ঘরে নিয়ে আসে। একদিক দিয়ে হাসি পেলো কথাটা শুনে যে মনে হয় বিয়েটা ভেঙ্গে যাবে এবার আবার টেনশন লাগে বাড়িতে বিচার না আসে। কিন্তু বাড়িতে বিচার আসলো না দুই দিন পর আছিয়া ফোন দিয়ে বললো প্রায় কেদে কেদে আর রাগে সজল ভাইয়ের কোন খোজ নাই বাড়িও কোন জোগাযোগ নেই যদি কিছু হয় সজল ভাইয়ের তাহলে আপনার খবর আছে। সেদিন বুঝলাম আছিয়া আর আমার নেই ও একটা কথা বলেছিল সেটা মনে পড়ল আসলেই আমার আসা গুড়েবালি হয়ে গেলো। আমার নিজের কাছে অনেক খারাপ লাগলো নিজেকে স্বার্থপর মনে হল। মনে মনে ভাবলাম আমার প্রেমতো হলোই না ওদের হওয়া প্রেম ভেঙ্গে দেওয়া যাবে না । কিন্তু কোন উপায় না পেয়ে আল্লাহকে ডাকতে লাগলাম যে এ সমাধান আমার হাতেই হত শান্তি পেতাম। ঠিক চাওয়া মাত্রই সজলের ফোন আর বলতে লাগলো ভাই কতদিন প্রেম করেন বিভিন্ন ধরনের কথা। আছিয়ার মুখের একটু হাসি ফুটার জন্য নিজের এতো ছোট হলাম সজলের কাছে যে ওর ফোনের মাঝে পায় ধরলাম তাও বিশ্বাস করাতে পারিনা। তারপর বললাম আমার মরা মায়ের কছম কিন্তু কাজ হল না তারপর যখন বললাম ভাই আপনার মাকে আপনি যতটা পবিত্র মনে করেন ঠিক ততটাই আমার দিক থেকে ও পবিত্র আছে। আর বললাম ভাই আমি ওকে কাদতে দেখছি যত দ্রুত সম্ভাব ওর সাথে কন্টাক করেন। সজল বললো আমার কন্টাক করার ইচ্ছাই নেই তুমি যদি পারো আমার এই নম্বারটা ওকে দাও কারন আমি রেগে আগের ছিমটা ভেঙ্গে ফেলেছি। আছিয়াকে ফোন করে বললাম কন্টাক নাম্বার ম্যাসেজ করে দেই। হয়ত সজল ওকে বলছে তোমাকে ভালোবাসি এতটাই যে এটা শুনে আমার রানিং সিমকার্ড ভেঙ্গে ফেলেছি। আর প্রিয় পাঠক বলতে পারেন মোবাইলের সিম হয়েছিলো দুই খন্ড আমার মন হইছিলো কয় হাজার খন্ড। এই প্রথমবার বুঝলাম প্রেম হারানোর ব্যাথা তাও নিজের হাতে। কিন্তু কিছুদিন হওয়ার পর সব জেনে শুনে লজ্জা ছারার মত আবার ফোন করলাম কিন্তু ও সেদিন ভালোমত কথা বলে আবার আমার মন কেড়ে নিল।
৯ম খন্ড তারপর সরাসরি সজল আসলো বিদেশ থেকে দেশে আর আছিয়া সজলের বাড়ী গেলো দেখা করতে। আমার অনেক রাগ হয়েছিলো তার কিছুদিন পর সরাসরি সজলের সাথে ঘুরতে দেখে মনটা আরো ভেঙ্গে গেলো। আমি ওকে ফোন করে বলতে লাগলাম আমার এগুলো ভালো লাগেনা তাই তোমাকে যাতে ফোন না করতে পারি সে জন্য সিমটা পরিবর্তন করবে। কিন্তু ও বলে আপনার জন্য বা আপনার কথায় সিম পালটাবো না মানে আমার কোন একটা কথারও দাম দিচ্ছে না। কিন্তু কিছুদিন পর ও সিমটা পরিবর্তন করলো। মাঝে মাঝে অন করতো আর আমার ম্যাসেজ পাঠানো থাকতো তিন দিনের মধ্যে ডেলিভারি হলে আমার কাছে সিগনাল আসতো আর তখন ফোন করতাম। শেষ ফোনে কথা বলেছি তাও আট মাস আগে। আমার ও অসয্য হয়ে যাওয়ায় ওকে রাগানোর জন্য বললাম সজল তোমাকে কয়বার কিছ করেছে এক কথা বারবার বলায় রেগে গেল আর বললো এর জন্য আপনার সাথে কথা বলতে ভালো লাগে না। এটাই ওর সাথে আমার শেষ কথা। আর কোন দিন কথা বলার সখ নেই সখ থাকলেও উপায় নেই কারন ফোন নাম্বার নেই। তাই মাঝে মাঝে ওর বান্ধবির বড় বোনকে ফোন দিয়ে যানতাম ও সজলের সাথে অনেক ফোনে কথা বলে। আমার গল্প শেষ আমি পরে অন্য কোথাও প্রেম করেছি কিনা সেটা বললাম না।আমি গল্পটা দিতাম না অনলাইনে দিলাম আমার ও ওর বাড়ি থেকে আছিয়ার ও আমার পছন্দ করার বিষয়টা সব জানে। এমন কি সজলও জানে আমি আছিয়াকে ভালোবাসি।
আপনারা কিভাবে আপনার জীবনে ঘটে যাওয়া গল্প সবার সাথে শিয়ার করবেন সেটা বর্ননা করছি।


1. অবশ্যই আপনার জীবন কাহিনি হতে হবে।


2. লেখায় যাতে কারও কোন ক্ষতি না হয় সে দিকে লক্ষ রাখবেন।


3. আমার জীবন কাহীনি অনেক বছরের তাই গল্পটা বড় হয়েছে আপনার এত বড় করবেন না। 

4. কোন অশিল কথা লিখবেন না। 


5. আপনার গল্পটি সবার কাছে যাতে প্রিয় হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।


6. রোমান্স গল্প লিখবেন যাতে পাঠক মজা পায়। 


7. গল্পের টাইটেল নির্বাচন করুন কি দিবেন।


8. এই ঠিকানা টি মনে রাখুন 

WWW.LOVESTORYLIKE.BLOGSPOT.COM  যাতে আপনি আপনার গল্প সহজে কাওকে দেখাতে পারেন এবং আপনি নিজেও দেখতে পারেন।
9. গল্পটি সুন্দর ভাষায় লিখুন।
10. কম্পিউটারে গিয়ে টাইপ করিয়ে পুরো ডকুমেন্ট এটাস করে পাঠিয়ে দিন এই গুগোল মেইলে নিচে দেওয়া আছে।
11. অবশ্যই আপনার লেখার মান ভালো হলে এবং বাস্তবের মত মনে হলে পোষ্ট করবই। আর আপনার কোন মূল্যবান মতামত থাকলে জিমেইলেই কন্টাক করবেন ধন্যবাদ। 

কোন জায়গা থেকে কপি করে দিবেন না যদি গল্পটি ভাল হয় তাহলে আপনার গল্প দিয়ে হতে পারে নাটক অথবা খুব বেশি ভালো হলে আপনার গল্প মিলিয়ে উপন্যাস লেখা হবে। লেখাগুলো মাঝে মাঝে ভুল হতে পারে সেটা সঠিকভাবে লেখার জন্য বারবার সাইটে গিয়ে পড়াশুনা করুন আর নতুন কি গল্প আসে সেটি লক্ষ করুন। অবশ্যই আপনার গল্পটি ইমেইল করতে ভুলবেন না আর যদি না লিখে থাকেন দ্রুত লিখতে আরম্ভ করুন।


এটাই আমার জীবনের গল্প তাই পাঠকদের কাছে আমার কিছু প্রশ্নঃ আমি কি আদৌ আছিয়ার সাথে প্রেম করেছি না কি আমার এটা কোন প্রেমের সম্পর্ক ছিলো না। আমিতো মনে হয় ওর কাছে ভালো থাকতে গিয়ে খারাপ একটি মানুষ হয়ে গেছি যাকে ছবির ভাষায় বলে ক্ষলনায়ক। ওর মন থেকে তো আমি বেরিয়ে গেছি আমার মন থেকে কি কোনোদিন ওকে মুছতে পারবো আপনার কি ধারনা। কেনো জানি মনে হয় আমার জীবনের আপন মানুষটি আমাকে ছেরে দিয়েছে কিন্তু ও কি কোনদিনও আমাকে আপন করেছিলো আর যদি নাই করতো তাহলে আমি ওকে এত গভির ভাবে ভালোবেসে ছিলাম কেনো। আমার এই মনে কি অন্য কোন মেয়েকে জায়গা দিতে পারবো। অনেক জ্ঞানি ব্যাক্তিদের কথা যে তোমার গার্লফ্রেন্ড তখন তোমাকে এরিয়ে যাবে যখন তার জীবনে তোমার থেকে ভালো কেও আসবে তখন তো আমার জীবনে বাস্তব প্রোমান পেলাম এটা বড় একটা সত্তি। আমি মেয়েদেরকে বলবো ও ছেলেদের বলবো কখনোই কোনো মিথ্যা প্রেমের অফার কাওকে দিবেন না এবং মিথ্যা আশ্বাস দিবেন না।ইতি শাহারিয়া

इस ब्लॉग से लोकप्रिय पोस्ट

भक्ति स्टेटस हिंदी में - captions in Hindi | सूविचार हिंदी

भक्ति शायरी  *⛳हमसे उम्मीद मत रखना की हम कुछ और लिखेंगे..🤕,* हम कट्टर हिन्दू हैं साहब💫जब भी लिखेंगे 📝जय श्री राम लिखेंगे..😇🙏🏻!!* *⚜️"किसी की पहचान की जरूरत नहीं हमें,...😇🙏🏻* *⚜️"लोग हमारा चेहरा देखकर💫 ही जय श्री राम बोल देते हैं..😍🚩!!* * *⛳जय श्री राम🙏🏻🚩* *⚜️"माला से 🌸मोती तुम तोडा ना करो, धर्म से मुहँ तुम मोड़ा ना करो,...😏* *⚜️"बहुत कीमती है (जय श्री राम )का नाम,जय श्री राम बोलना कभी छोड़ा ना करो..😇🙏🏻🚩!!* * *जय जय श्री राम🚩* *🌄भोर सुहानी🌄* *रिश्ते अंकुरित होते हैं प्रेम से.!* **जिन्दा रहते हैं संवाद से.!* *महसूस होते हैं संवेदनाओं से.!* **जिए जाते हैं दिल से.!* *मुरझा जाते हैं गलतफहमियों से.!* **और* *बिखर जाते हैं अहंकार से.!* *🙏 मंगलमय प्रभात 🙏* 😘प्यारे कान्हा...!! तुम्हारी 📸तस्वीर            खींची थी मैंने, अब तुम्हारी 📸तस्वीर            खींचती है मुझे...!! 🙏🏼 जय श्रीकृष्णा 🙏🏼 🔔♥️🔱♥️🔔     ॐ     नमः शिवाय     श्री महाकाल भस्मारती श्रृंगार दर्शन  ...

Motivation shayari photo - in Hindi

 

Motivation shayari photo

 

Facebook Vip Account Stylish Bio || Facebook Stylish Bio 2023

Facebook Vip Account Stylish Bio || Facebook Stylish Bio 2023 Guys if you are looking for a stylish facebook bio or vip facebook account bio you should follow this post to the end because here you will find all the stylish fb bio you can download and paste them into facebook bio. Facebook users usually like to write Stylish bio on their facebook Vip profiles, which is why here we have shared the best Stylish bio collection for Facebook 2023. This All-attractive bio with Stylish style is specially designed for your great demand.  Here you will find many stylish bio to add to your Facebook New Bio. All you have to do is select your favorite bio from here and copy it, then paste it into the Fancy facebook bio sectio Friends, you have got many Facebook vip stylish bio here. If you want to make the vip bio more stylish then for this you can use Stylish font generator and change the text of bio to stylish fornt. ╔🔵╗◢◣╔🟣╗ ❤️🧡🖤💙💜🤎 ╚🟢╝◥◤╚🔴╝ ♦️🖤♦️ ♦️🖤♦️ 🌹 ♦️🖤♦️ ♦️🖤♦️ ╔🔵╗◢◣╔🟣╗...